আমরা বাড়ী/অফিস/দোকান/প্রতিষ্ঠানের জন্য ভাড়া নিয়ে থাকি কিন্তু আমরা জানি না কিভাবে চুুুক্তিনামা করতে হয় । বাড়ী/অফিস/দোকান/প্রতিষ্ঠানের ভাড়ার চুুুক্তিনামা খুবই দরকারী বিষয়।
কী কী কাজে ভাড়ার চুুুক্তিনামা দরকার?
১.ট্রেড লাইসেন্স
২.ব্যাংক লোন
৩.প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি
ভাড়ার চুুুক্তিনামা করতে কী কী প্রয়োজন?
১.১০০ টাকার ৩টা স্টাম্প
২.দুই পক্ষের মালিক সহ দুই জন সাক্ষী
কিভাবে চুুুক্তিনামা করবেন নিম্নে বর্ণিত হল.....
পাতা-১
বাড়ী
ভাড়ার চুক্তিনামা
(.........বাড়ির ঠিকানা.......) নিম্নলিখিত শর্তসাপেক্ষে ভাড়া দেওয়া হইল
।
১) উল্লেখিত
ইউনিটের ভাড়া প্রতিমাসে ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকা করা হইল । বিদ্যুৎ ,গ্যাস ও পানির
বিল ভাড়াটিয়া আলাদাভাবে পরিশোধ করিবেন । উভয় পক্ষের আলাপ আলোচনায় মাধ্যমে পানির বিল
মাসে ৬০০/-(ছয় শত) টাকা ধায্য করা হল ।
২)
৩)বাড়ী বা
খালি করার প্রয়োজন হইলে দুই পক্ষের যে কোন পক্ষ কর্তৃক কমপক্ষে এক মাস পূর্বে এক পক্ষ
অন্য পক্ষকে মেীখিক/লিখিত নোটিশ প্রদান করিতে হইবে ।
পাতা-২
২) প্রতি মাসের বাড়ীভাড়া পরবর্তী মাসের দ্বতীয় সপ্তাহের মধ্যে পরিশোধ করিতে হইবে ।
৫) চুক্তিকৃত ভাড়ার ভাড়াটিয়া উল্লোখিত অংশে শুধুমাত্র অফিস পরিচলনা করার সুবিধাদি ভোগ করিবেন ।
৬) চুক্তিকালীন সময়ে যদি ফ্ল্যাটের কোন কিছু (যেমন- বাথরুম ফিটিংস, জানালার কাচঁ, গ্রীল ইত্যাদি) ক্ষতি হয় তাহা ভাড়াটিয়া নিজ খরচে ঠিক করিয়া লইবেন।
৭)বাড়ীতে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক আইনতঃ অবৈধ কোন প্রকার কাজ
পরিচলনা করা যাবে না । বাড়ীর ভিতর আইনতঃ অবৈধ বিবেচিত এবং দাহ্য কোন প্রকার দ্রবাদি
রাখা যাইবে না ।
৮) ভবনে বসবাসকারী
অন্যান্য পরিবারের/প্রতিবেশীর কারও সমস্যা না হয় সেইদিকে লক্ষ রাখতে হবে ।
পাতা-৩
উপরোক্ত শর্তসাপেক্ষে
আমরা নিম্নস্বাক্ষরকারীদ্বয় এক (২) বছরের জন্য বাড়ী ভাড়ার চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করিলাম
। প্রয়োজনে দুইপক্ষের সম্মাতিক্রমে এ মেয়াদে বর্ধিত করা যাইতে পারে।
এই চুক্তিপত্র
১ লা সেপ্টম্বর ২০২০ সাল হইতে চুক্তিপত্র কার্যকর হইবে।
নাম:
পিতা:
বাড়ির ঠিকানা:
(বাড়ির মালিক)
পদবি:
পতিষ্ঠানের
নাম:
বাড়ির ঠিকানা:
0 Comments