সরকারি চাকরি প্রার্থীদের বয়স ৫ মাস ছাড়ের নির্দেশ। কি হবে যদি সঠিক তৎপরতা না থাকে।

আমি মনে করি নিঃসন্দেহে এটা ভালো উদ্যোগ। গত ২৫ মার্চ যাদের বয়স ৩০ বছর পূর্ণ হয়েছে তারা পরবর্তী পাঁচ মাস সরকারি চাকরির আবেদন করতে পারবেন। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেছেন চাকরির বয়স ৩০ বছরই থাকবে কিন্তু করোনার জন্য যে সকল সরকারি প্রতিষ্ঠান সার্কুলার দিতে পারে নাই এবং এই সময়ের মধ্যে বয়স শেষ হয়ে গেছে তারা আগস্ট এর পর থেকে ৫ মাস সময় হাতে পাবেন।তিনি আরো বলেন ২৫ মার্চ বয়স ৩০ বছর হতে হবে। এটা আমরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করে দেব। তাতে যাদের বয়স পার হয়ে গেছে তারাও আবেদন করতে পারবে। ধন্যবাদ জানাচ্ছি এমন উদ্যোগ গ্রহণে। 

বর্তমান বা পিছনের দিকে তাকালে আমাদের কাছে একটা বিষয় পরিষ্কার যে সরকারি যে কোনো সার্কুলার দিলে সেটা মিনিমাম ৬ মাস সর্বোচ্চ ২-৩ বছর পার হয়ে যায় যথা সময়ে পরীক্ষা হয় না। এই বিষয় গুলো চাকরির প্রস্তুতি তথা হতাশ ক্যারিয়ার এর জন্য বোঝা স্বরূপ। এইসকল সব কিছু বিবেচনায় নিয়ে এই রকম একটি ধীর গতির প্রসেসকে সচল করতে একটি সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত দরকার। 



একজন ছাত্রের চাওয়া :

একজন ছাত্র পড়া লেখা শেষ করে চাকরি বা ব্যবসাকে বেঁচে নেয়। প্রয়োজনের সমপরিমাণ ক্যাপিটাল না থাকায় চাকরিটাই হয়ে উঠে তার সম্বল । তাই সবাই চায় নিশ্চিত চাকরি গ্যারান্টি যা বাংলাদেশের  প্রেক্ষাপটে সরকারি চাকরীকেই বলা হয়ে থাকে [ কিছু ব্যতিক্রমী কোম্পানি জব ছাড়া ] একটি সরকারি চাকরি একজন ছাত্র-ছাত্রীর জন্য লালিত স্বপ্ন কিন্তু সেই স্বপ্নের সীমা এদেশে ৩০  বছর। 

যেহেতু ৩০ বছর কে আপনাদের বাড়ানো সম্ভব নয় সেহেতু এই বছর গুলো সদ্ব্যবহার করে আমাদের জন্য উপযোগী করে তুলুন। আমরা দেশকে ভালোবাসি, দেশের জন্য কিছু করতে চাই। 


কৃতার্থে : ইমবা

Post a Comment

0 Comments